সেক্সোয়াল হেলথ

ক্যান্সার থেকে বাঁচতে আপনার অবশ্যই যা করা উচিত

Story Highlights
  • Knowledge is power
  • The Future Of Possible
  • Hibs and Ross County fans on final
  • Tip of the day: That man again
  • Hibs and Ross County fans on final
  • Spieth in danger of missing cut

ক্যান্সারের বিপদে পড়ার পরে প্রতিকার বা চিকিৎসা করে কিন্তু খুব একটা লাভ হয় না; তারপরও আমি বলছি না যে চিকিৎসা করবেন না। একজন স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ হিসেবে প্রতিরোধের ব্যবস্থা নিন। আপনি নিজেকে রক্ষা করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। আসুন জেনে নেই কিভাবে ক্যান্সার প্রতিরোধ করব। প্রথম কথা হচ্ছে রিস্ক ফ্যাক্টর গুলো এভয়েড করুন। যেখান থেকে ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা সেখান থেকে দূরে থাকতে হবে। যা করতে হবেঃ আপনি ধূমপান এবং ধূমপায়ী থেকে দূরে থাকুন। এক্সারসাইজ করুন। পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান। মদ পান করবেন না। স্পেসিফিক কিছু ক্যান্সারের জন্য স্পেসিফিক স্ক্রীনিং টেস্ট করতে হবে। যেমন স্তনের ক্যান্সার থেকে বাঁচার জন্য মেমোগ্রাম করা হয়। কোলন ক্যান্সার টেস্ট করা হয় কোলোনোস্কোপি করে। প্রোস্টেট ক্যানসার স্ক্রিনিং করার জন্য পিএসএ পরীক্ষাটি করা হয়। জরায়ু মুখের ক্যান্সারের জন্য প্যাপস্মিয়ার পরীক্ষাটি করা হয়। কিছু টিকা রয়েছে যেগুলো আপনার ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে; যেমন হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাসের টিকা নিলে জরায়ুমুখের ক্যানসার প্রতিরোধ হয়। হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের ভ্যাকসিন নিলে লিভার ক্যান্সার প্রতিরোধ হয়। পরিবেশ দূষণ থেকে দূরে থাকুন। যেখানে বেশি পলিউশন হয় সেই সমস্ত জায়গা থেকে দূরে থাকুন। আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলে একটি নির্দিষ্ট সময় পরপর স্ক্রিনিং করতে হবে-টেস্ট করতে হবে। বয়স 40 এর উপরে হলে বছরে অন্তত একবার অবশ্যই ফুল বডি চেকআপ করাবেন। যদি স্থূলকায় হন অবশ্যই ওজনকে কিভাবে কমানো যায় চেষ্টা করুন। লাল মাংস খাবেন না। তাজা শাক-সবজি ফলমূল প্রচুর খাবেন। কিছু কিছু রোগের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত ঔষধ এর কারণে ক্যান্সার হয়। কেমোথেরাপির ঔষধ, এসএলই, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস রোগের চিকিৎসায় এইসব সাধারণত ব্যবহার হয়। অতিমাত্রায় সূর্য রশ্মি থেকে দূরে থাকুন, স্কিন ক্যান্সার কমে যাবে। মাঝেমধ্যে ভিটামিন ডি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সাপ্লিমেন্ট খেতে পারেন। এগুলো ইমিউনিটি বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ডাক্তার হিসেবে আমরা আপনাকে শিখিয়ে দিতে পারব বলে দিতে পারব কিন্তু কাজ কিন্তু আপনাকেই করতে হবে। জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে। সুস্থ জীবনের জন্য নিয়মমাফিক চলতে হবে এবং রেগুলার ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। এরপরও যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকে আমি রয়েছি কমেন্টে জিজ্ঞেস করতে পারেন। আশা করছি আপনার পরিবারের সাথে শেয়ার করবেন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button